ভারত বড় উদ্বেগে আছে অস্ত্র, জ্বালানী ও খাদ্যশস্য নিয়ে। চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত উত্তেজনার কারণে ভারতের অস্ত্রপাতির ক্ষুধা বিপুল। সে-ই ক্ষুধার প্রায় অর্ধেক মেটায় রাশিয়া। ২০১৬ থেকে ২০২০ পর্যন্ত- পাঁচ বছরে ভারতকে প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র দিয়েছে রাশিয়া।
অনেক বিশ্লেষক মনে করেন, ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন চালানোর জন্য রাশিয়ার ভাঙ্গন না হলেও প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বড় ধরণের বিপাকে পড়তে পারেন।
দুটি দেশ বিশ্বব্যাপী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাবকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়। এক সাথে কাজ করলে সেটি সম্ভব বলেও মনে করে চীন-রাশিয়া।
ইউক্রেন তার সীমানার মধ্যে থাকা পারমাণবিক অস্ত্রগুলো পর্যায়ক্রমে পরিত্যাগ করে। সেগুলো ধ্বংস করার জন্য রাশিয়ায় পাঠানো হয়। কিন্তু রাশিয়ার ক্রিমিয়া দখল এবং বর্তমানে ইউক্রেনের সার্বভৌমত্বের জন্য তার হুমকি এখন এই প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে , বুদাপেস্ট স্মারকলিপির তাৎপর্য কী?
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারতের পররাষ্ট্রনীতি ক্রমবর্ধমানভাবে ঝুঁকে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের দিকে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে রাশিয়া। একাধিক ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িয়ে পড়েছে ভারত। যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া নিয়ে চারদেশীয় নিরাপত্তা জোট কোয়াডে যুক্ত হয়েছে ভারত