ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কিছুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্র সফর করেছেন। এই সফর একটা গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছে। সেটা হলো- ইউরোপ থেকে মনোযোগ এশিয়াতে সরিয়ে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এর পেছনে অবশ্য ভারতের অব্যাহত চাপ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে কোয়াডে যুক্ত করতে চায়। ভারতও সেখানে যোগ দিতে আগ্রহী। তবে এজন্য এশিয়াতে বাড়তি মনোযোগ দিতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে
ইরান-তুরস্ক সম্পর্কের ধরনটা বিচিত্র। কখনও টানাপড়েন, কখনও বন্ধুত্ব। মধ্যপ্রাচ্যে দুই দেশই প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে, যেখানে প্রক্সি লড়াইয়ে মুখোমুখি তারা। সিরিয়া, লিবিয়া ও ককেসাস অঞ্চলে দ্বন্দ্ব-সঙ্ঘাত নিয়ে ইরান ও তুরস্কের মধ্যে মতবিরোধ দীর্ঘদিনের। আবার, ভৌগলিক সান্নিধ্যের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক, ভাষাগত ও জাতিগত বৈশিষ্ট্যের কারণে দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতাও রয়েছে
৭৮ বছর বয়সী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দায়িত্বে আসার আগে বড় দুটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। প্রতিশ্রুতি দুটি হলো- যুক্তরাষ্ট্রকে শাসন করার পদ্ধতিতে পরিবর্তন নিয়ে আসা এবং দেশের বাইরে কৌশল পরিবর্তন করে যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা। তবে, এখনও পর্যন্ত তাতে খুব বেশি অগ্রগতি চোখে পড়েনি
ইতিহাসের দুই বিখ্যাত সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকারী তুরস্ক ও ইরান। আজকের বিশ্বব্যবস্থায় সেই অতীত ইতিহাস ধরে রাখতে না পারলেও দেশ দুটির আছে নিজ নিজ প্রভাব। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চলের রাজনীতিতে দেশ দুটির রয়েছে শক্ত অবস্থান
পাকিস্তান এশিয়া অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশদ্বার। যুক্তরাষ্ট্র অতীতে এই প্রবেশপথের সহায়তা নিয়েছে। পঞ্চাশের দশকে পাকিস্তান আমেরিকান ক্লাবে যোগ দেয়। তখন থেকেই ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছে দুই দেশ। তাদের মধ্যে প্রথম প্রতিরক্ষা চুক্তি হয় ১৯৫৪ সালের ২ এপ্রিল