আধুনিক যুদ্ধের ভয়ঙ্কর এক উপকরণের নাম সাবমেরিন। অনেকে বলেন ডুবোজাহাজ। পানির নিচে নিঃশব্দে, গোপনে যে শত্রুর ওপর নজরদারি করে। পারমাণবিক মিসাইল, টর্পেডো আর শতাধিক ক্রু নিয়ে এই আন্ডারওয়াটার ভেসেলটি ঘুরে বেড়ায় সমুদ্রের তলদেশে। পানির নিচ থেকেই হামলা করতে পারে জল, স্থল এমনকি আকাশেও
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নেতৃত্বাধীন প্রশাসন ইরানের সম্প্রতি আবিষ্কৃত নতুন ধরনের আগ্রাসী ড্রোন এবং গাইডেড মিসাইলের বিরুদ্ধে নতুন করে একগুচ্ছ অবরোধ আরোপ করার পরিকল্পনা করছে। যদিও ইরানের সাথে পারমাণবিক প্রকল্প নিয়ে একটি আলাপ-আলোচনা চলমান রয়েছে, তারপরও মার্কিন প্রশাসন এ ধরনের আক্রমণাত্মক সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা পদাতিক সৈন্যের বিকল্প হিসেবে ড্রোনের ব্যবহার বাড়িয়েছিলেন। এরপর বিগত কয়েক বছর ধরেই মার্কিন ড্রোন কৌশলে নানা ধরনের পরিবর্তন ও বিবর্তন এসেছে। অন্যান্য দেশগুলোও মার্কিন ড্রোন কৌশল থেকে অনেক কিছু শিখেছে এবং নিজেদের মতো করে ড্রোন ব্যবহারের কৌশল প্রণয়ন করেছে
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিভিন্ন দেশের সামরিক বাহিনীতে কুকুরের ব্যবহার আনুষ্ঠানিকতা পেতে শুরু করে। বর্তমানে শুধু যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতেই কাজ করছে বিভিন্ন প্রজাতির আড়াই হাজার কুকুর। এদের মধ্যে আবার ৭০০টি নিয়োজিত আছে বিদেশের সামরিক অভিযানে
যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী চাইছে তাদের বহরে থাকা এ-টেন ওয়ারথগ যুদ্ধবিমানকে অবসরে পাঠাতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ যুগের বিমানটির পরিচালনা যেমন ব্যয়বহুল, তেমনি এটি ধীরগতির এবং পুরনো প্রযুক্তির। কিন্তু দেশটির রাজনীতিকরা বিমানবাহিনীর এই প্রস্তাব আটকে দিয়েছেন। এর আগেও অনেকবার বিমানটিকে সার্ভিস থেকে সরিয়ে দিতে চাইলেও বিভিন্ন কারণে তা আটকে গেছে