ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বন্ধুত্ব অনেক পুরনো। এখন দুই দেশের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কৌশলগত সম্পর্ক। ফিলিস্তিন ইস্যুতে অতীতে ভারত কিছুটা ভারসাম্যমূলক অবস্থান নিলেও এখন ভারতের নীতি নির্ধারকরা ইসরায়েলকে নগ্নভাবে সমর্থন দিচ্ছেন
সারা বিশ্বে এটা স্বীকৃত যে, ইসরায়েল প্রযুক্তিগত এবং সামরিক দিক দিয়ে খুবই শক্তিশালী একটি দেশ। পরপর তিনবার সম্মিলিতভাবে আরব দেশগুলো পরাজিত হয়েছে ইসরায়েলের কাছে। এরপর আবার মিসর-সিরিয়া সম্মিলিতভাবে পরাজিত হয় ইসরায়েলের কাছে। কিন্তু বিশ্লেষকদের মতে, ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন যুদ্ধে আরবরা ইসরায়েলের কাছে পরাজিত হয়নি। তারা পরাজিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কারণে
আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি সক্ষমতা দেখিয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার প্রতিরোধ আন্দোলন। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাব্যবস্থা আয়রন ডোমকে ফাঁকি দিতে পেরেছে হামাসের কিছু রকেট। আবার এক সাথে ঝাঁকে ঝাঁকে রকেট ছুড়তে পারার সক্ষমতাও অর্জন করেছে তারা। যার ফলে হামাসের রকেট প্রযুক্তির উন্নতি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে
ড্রোনের কাছে প্রচলিত শক্তিশালী সমরাস্ত্র ট্যাঙ্ক অসহায় ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। আর্মেনিয়া-আজারবাইজান যুদ্ধের পর বিভিন্ন দেশের সমরাঙ্গনে আলোচনা চলছে ভবিষ্যৎ যুদ্ধক্ষেত্রে ট্যাঙ্কের ভূমিকা নিয়ে
ইসরায়েলের আয়রন ডোমকে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী ও কার্যকর প্রতিরক্ষা সিস্টেম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এমনকি খোদ যুক্তরাষ্ট্রও নিজেদের ভূখণ্ড রক্ষায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইসরায়েলের কাছ থেকে বেশ কয়েকটি আয়রন ডোম কিনেছে