যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সমুদ্রপথে যদি বড় পরিসরে যুদ্ধ হয়, তাহলে তা কেমন হতে পারে- সেই ধারণা ও আশঙ্কা থেকে কাছাকাছি একটি আয়োজন করে চীন। সম্প্রতি একটি সিমুলেশন বা যুদ্ধ মহড়ার আয়োজন করে। যুক্তরাষ্ট্রের মতো উন্নত নৌবাহিনী তাদের সর্বোচ্চ প্রযুক্তি ও সক্ষমতা নিয়ে এলে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মির নৌবাহিনীর সামনে যেসব চ্যালেঞ্জ তৈরি হতে পারে, সেগুলোকে বিবেচনায় নিয়েই এই মহড়ার আয়োজন করা হয়...
ক্ষেপণাস্ত্র আর বিমান হামলার বৈপ্লবিক উন্নতির পরও যুদ্ধক্ষেত্রে ট্যাঙ্কবহর যে কত গুরুত্বপূর্ণ, তা আরও একবার দেখা গেল ইউক্রেন-যুদ্ধে। এই যুদ্ধে ট্যাঙ্কই হয়ে উঠেছে ফ্রন্টলাইনের প্রধান হাতিয়ার। রাশিয়ার বাহিনী যেমন ট্যাঙ্কের বিশাল বহর পাঠিয়েছে ইউক্রেনে, তেমনি কিয়েভের বাহিনীও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় প্রধান অবলম্বন বানিয়েছে এই যুদ্ধযানটিকে। রাশিয়াকে মোকাবেলা করতে গিয়ে ইউক্রেনকে হারাতে হয়েছে ট্যাঙ্কবহরের বিরাট একটি অংশ...
ইউক্রেন যুদ্ধের শুরু থেকেই পারমাণবিক হুমকি দিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। বিশ্লেষকরাও শেষ পর্যন্ত এই যুদ্ধকে পারমাণবিক যুদ্ধ পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়ার বিষয়ে সতর্ক করছেন বারবার। কেউ বলছেন, সেই যুদ্ধ হতে পারে তৃতীয় বিশ^যুদ্ধ। রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের একমাত্র সিদ্ধান্তদাতা দেশটির প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। তার হাতে রয়েছে এ-সংক্রান্ত বিশেষ একটি যোগাযোগ মডিউল। যেটি মূলত একটি ব্রিফকেস। নাম তার চেগেট...
অস্ত্র সরঞ্জাম নিয়ে বড় ধরনের বেকায়দায় পড়েছে ইউক্রেন। এ-পর্যন্ত ঠিকাদারদেরকে তারা শত শত মিলিয়ন ডলার দিয়েছে। কিন্তু এখনও সে-সব অস্ত্র হাতে পায়নি। এদিকে, পশ্চিমারা মাঝেমাঝেই ঢাকঢোল পিটিয়ে কিয়েভকে বহু অস্ত্র সরঞ্জাম দেওয়ার ঘোষণা দিচ্ছে। কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সেগুলোর অবস্থাও খারাপ। পশ্চিমাদের অনেক অস্ত্রই ব্যবহারের উপযোগী নেই। সেগুলো মেরামত করে পাঠাতে অনেক সময় লাগছে...
যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া উভয়ের কাছে রয়েছে ৭০ বছরের পুরনো দুটি দূরপাল্লার বোমারু বিমান। উভয় বিমান ১৯৫২ সালে আকাশে ওড়ে এবং ১০০ বছর পর্যন্ত আকাশে ওড়ানোর পরিকল্পনা তাদের। বিমান দুটি হলো- যুক্তরাষ্ট্রের বি-৫২ এবং রাশিয়ার টিইউ-৯৫। বি-৫২ যুক্তরাষ্ট্রের বোমারু বিমানের মেরুদণ্ড হিসেবে পরিচিত। আর টিইউ-৯৫ রাশিয়ার সামরিক শক্তির গৌরব আর প্রতীক হিসেবে পরিচিত...