যুদ্ধের ফাঁদে ইউরোপ

  • ২৩ মে ২০২৩ ১৫:০৬

শীতল যুদ্ধের সময় সেনাবাহিনীর অস্ত্র-রসদ যোগাতে ইউরোপের বহু ট্রিলিয়ন ডলার চলে গেছে। এরপর শীতল যুদ্ধের পর্দা নামার পর ৩০ বছর চলে গেছে। এই ত্রিশ বছরে সেই সব ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়েছে স্বাস্থ্য খাতে, আবাসন আর স্কুলের পেছনে। নিরাপত্তা ইস্যুকে পেছনে ফেলে বাণিজ্য আর প্রবৃদ্ধি যখন চালকের আসন নিয়েছিল, তখন এক নতুন যুগের শুরু হয়েছিল...


কী করছেন পুতিনের জেনারেলরা

  • ১৮ মে ২০২৩ ১৭:০৫

যুদ্ধের চিরায়ত একটি সত্য হলো- এতে নেতৃত্বদানকারী জেনারেলদের মধ্যে এক সময় মতবিরোধ শুরু হয়ে যায়। রাজনৈতিক নীতি নির্ধারকরাও এক পর্যায়ে জেনারেলদের পরামর্শ অগ্রাহ্য করে নিজেদের মতো করেই যুদ্ধ পরিচালনা করতে শুরু করেন। যারা ইতিহাস জানেন, তাদের নিশ্চয়ই মনে পড়বে, জর্জ ওয়াশিংটনও মনমাউথের যুদ্ধে জেনারেল চার্লস লিয়ের ওপর আর ভরসা রাখতে পারেননি...


ড্রোন ধ্বংসের খেলায় মেতেছে ইউক্রেন ও রাশিয়া

  • ১২ মে ২০২৩ ১৮:০২

নতুন এক ধরনের ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার রাশিয়ার ড্রোনগুলোর গাইডেন্স সিস্টেমকে বেশ চতুরতার সাথে প্রতারিত করছে। যার ফলে অনেকগুলো রাশিয়ার ড্রোনও সাম্প্রতিক সময়ে ভূপাতিত করা সম্ভব হয়েছে। দৃশ্যটি চলমান ইউক্রেন যুদ্ধের। ইউক্রেন ও রাশিয়া উভয়েই এ যুদ্ধে সমর কৌশল হিসেবে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি জ্যামিং করতে ব্যস্ত।


শুরু হয়ে গেছে ব্যয়বহুল ও দীর্ঘমেয়াদি স্নায়ুযুদ্ধ

  • ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১৪:৪৫

ইউক্রেন যুদ্ধ কিভাবে শেষ হবে তা কেউই নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না। তবে যেভাবে, যখনই শেষ হোক না কেন, এই যুদ্ধের প্রতিক্রিয়া হবে দীর্ঘমেয়াদি। ইউরোপের নিরাপত্তা নিয়ে রাশিয়ার সাথে পশ্চিমা বিশ্বের যে দ্বন্দ্ব তা সহজে মিটবে না। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থার অবসান ঘটিয়ে বহু মেরুর বিশ্ব ব্যবস্থা চালু করার রাশিয়া ও চীনের চেষ্টার রেশ ধরেই একটি স্নায়ু যুদ্ধের সুচনা হতে যাচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধ তাতে বড় ভুমিকা রেখেছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, এই স্নায়ু যুদ্ধে প্রধান দুই প্রতিপক্ষ হবে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া। দুই বৃহৎ শক্তিধর দেশ একটি দীর্ঘমেয়াদি ও ব্যয়বহুল স্নায়ু যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে যাচ্ছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন সেরকম ইঙ্গিতই দিয়েছেন। কিন্তু এই যুদ্ধের রুপ কেমন হবে আর এর পরিনতি বা কেমন হবে তা নিয়ে থাকছে আজকের প্রতিবেদন।


সমরাস্ত্র শিল্পে ২০২৩ সালে বিশ্বকে তাক লাগাবে তুরস্ক

  • ১২ অক্টোবর ২০২২ ২২:১১

তুরস্কের সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে একটা বিপ্লব ঘটতে যাচ্ছে। অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বড় ধরণের সামরিক সরঞ্জাম প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে তুরস্ক। এগুলোর একটা বড় অংশের কাজ ২০২৩ সালেই শেষ হবে। প্রজাতন্ত্রের ১০০তম বার্ষিকীতে এই সরঞ্জাম ও প্ল্যাটফর্মগুলো সশস্ত্র বাহিনীর বহরে যুক্ত করা হবে। পঞ্চম প্রজন্মের জঙ্গি বিমান থেকে শুরু করে প্রশিক্ষণ বিমান, অ্যাটাক হেলিকপ্টার, মনুষ্যবিহীন জঙ্গি বিমান, ড্রোন, ট্যাঙ্ক, বিমানবাহী রণতরী, সাবমেরিন, উভচর যানবাহন - সবই রয়েছে এই দীর্ঘ তালিকায়। এগুলো বহরে যুক্ত হলে তুরস্কের সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা বহু গুণে বেড়ে যাবে। আরেকটি বড় দিক হলো, এগুলো সবই নিজস্বভাবে তৈরি করছে তুরস্ক। ফলে, আগামীতে সারা বিশ্বে নিঃসন্দেহে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্পের একটা বড় বাজারও গড়ে উঠবে। বিস্তারিত থাকছে হায়দার সাইফের প্রতিবেদনে।