রাশিয়ার সমরাস্ত্র শিল্পে ১৩শ’র বেশি কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্টানে এখন ২০ লাখেরও বেশি লোক নিয়মিত কাজ করছে। প্রতিরক্ষা কোম্পানীর মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান হলো রোসটেক। ২০০৭ সালে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন নিজেই এই কোম্পানীটি প্রতিষ্ঠা করেন।
রাশিয়া তার নতুন হাইপারসনিক অস্ত্রের প্রদর্শনী করার সুযোগ পেয়েছে। বিশ্বের মানুষ সিরিয়ার মাটিতে রাশিয়ান অস্ত্রের শক্তি দেখেছে।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী মূলত প্রতিরক্ষামূলক। বিদেশী আগ্রাসন মোকাবেলা করে বড় ধরণের কোনো যুদ্ধে না জড়ানো দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান লক্ষ্য।
প্রেসিডেন্ট পুতিন আসলে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশগুলোর সীমানাকে রেডলাইন ঘোষণা করেছে। জর্জিয়া থেকে ইউক্রেন পর্যন্ত রাশিয়া যেভাবে তার সামরিক শক্তি প্রয়োগ করছে তাতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যটো জোটের ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইউরোপের দেশগুলো। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর স্বাধীন হওয়া দেশগুলো আশা করেছিলো ন্যাটোর নিরাপত্তা সহযোগিতার মাধ্যমে এসব দেশ সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারবে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে এসব দেশ এখন চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পড়েছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর পেন্টাগন চলতি মাসের প্রথম দিকে চীনের সামরিক বাহিনী ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়নের ওপর একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ বাড়ানোর ব্যাপারে চীনের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনার কথা তুলে ধরা হয়েছে