আন্তর্জাতিক ভূরাজনীতিতে সাম্প্রতিক সময়ে উত্তেজনা বাড়ছে। এই উত্তেজনায় রয়েছে দুটি পক্ষ। একদিকে আছে যুক্তরাষ্ট্র, অন্যদিকে আছে চীন ও রাশিয়া। তাইওয়ান ও দক্ষিণ চীন সাগর ইস্যু নিয়ে চীনের সাথে এবং ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার সাথে যুক্তরাষ্ট্রের এই বৈরিতার সম্পর্ক যে কোনো সময় সামরিক সংঘাতে রূপ নেওয়ার আশঙ্কাও করছেন বিশ্লেষকরা
যদি সত্যি সত্যি ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়, তাহলে তেহরান বেশ কিছু কারণে একটু সংকটেই পড়ে যাবে। যদি যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়, তাহলে কারও জন্যই লড়াইটা খুব সহজ হবে না। বিশেষত, পরাশক্তি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের এমন কিছু শক্তিমত্তা রয়েছে, যা ইরানের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ। এর আগে ইরান ও ইরাকের মধ্যে যখন যুদ্ধ শুরু হয়, তখন দুই দেশই একে অপরের তেলের ট্যাঙ্কারগুলোকে টার্গেট করে সুবিধাজনক অবস্থানে যাওয়ার চেষ্টা চালিয়েছিল
আরব সাগরে ইসরায়েলি তেল ট্যাঙ্কারে হামলার পেছনে ইরান জড়িত রয়েছে বলে মনে করছে ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। ইরান আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করেছে- এমন দাবি করে দেশগুলো পাল্টাজবাব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে
ড্রোন বা মনুষ্যবিহীন আকাশযান এখন যুদ্ধের অন্যতম সেরা হাতিয়ার। পশ্চিমা অবরোধ সত্ত্বেও এই সেক্টরে ব্যাপক উন্নতি করেছে ইরান। মনে করা হয়, ইরান ড্রোন শক্তিতে যে-কোনো দেশের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে
আধুনিক সমরাস্ত্রের সবচেয়ে বড় বাজার মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা। এই অঞ্চলের ধনী দেশগুলোর নিজেরা উৎপাদন করতে না পারলেও সুপার পাওয়ারগুলোর কাছ থেকে কেনে কোটি কোটি ডলারের সমরাস্ত্র। এক্ষেত্রে অনেকদিন ধরেই এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্রের ক্রেতা বেশি। তবে এবার এই অস্ত্রের বাজার ধরতে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে রাশিয়া