২০২২ বিশ্বকাপ কাতারের মতো ছোট্ট একটি দেশের আয়োজনগত সামর্থ্যরে বহিঃপ্রকাশই শুধু ঘটায়নি, সঙ্গে তাদের পর্যটন সম্ভাবনার বিশাল দুয়ারও খুলে দিয়েছে। সময়টাতে দর্শকরা যে শুধু মাঠে ফুটবল দেখেছেন তা নয়, সঙ্গে কাতারের আকর্ষণীয় স্থানগুলোর সৌন্দর্যও উপভোগ করেছেন। এর মাধ্যমে আরব সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও উদারতা নিয়ে বিশ্ববাসীর কাছে নতুন এক বার্তা পৌঁছে দিতে পেরেছে কাতার...
বিশ্বজুড়ে বৈদেশিক বাণিজ্যের লেনদেনে ডলার প্রধান মুদ্রা হলেও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নতুন এক পরিস্থিতির ইঙ্গিত দিচ্ছে। সেটি হচ্ছে, আমেরিকান ডলারের আধিপত্য খর্ব করার জন্য সক্রিয় হয়েছে চীন ও রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে রাশিয়ার নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পড়েছে মুদ্রাবাজারে। অনেক দেশ আন্তর্জাতিক লেনদেনে ডলারের বিকল্প হিসেবে নিজেদের মুদ্রা ব্যবহার করার চেষ্টা করছে...
সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান পররাষ্ট্রনীতির পাশাপাশি অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও তার দেশকে পশ্চিমা ছত্রছায়া থেকে বের করে আনতে চাইছেন। তেলনির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে ‘ভিশন ২০৩০’ নামে একটি উচ্চাকাক্সক্ষী মেগা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন তিনি। এ জন্য ব্যয় হচ্ছে শত শত বিলিয়ন ডলার...
মার্চ মাসে সৌদি আরব আর ইরানের মধ্যে সফল মধ্যস্থতা করেছে চীন। এই ঘটনা বিশ্বের ক্ষমতার ভারসাম্য পাল্টে দিয়েছে। তবে, শুধু মধ্যপ্রাচ্যের এই কূটনৈতিক অর্জন নিয়ে চুপ থাকছে না চীন। বরং সারা বিশ্বেই তারা অর্থনৈতিক অগ্রগতি করছে। এর মাধ্যমে তারা বিশ্বে মার্কিন ডলারের আধিপত্য কমাতে চাচ্ছে। এখনও বৈশ্বিক বাণিজ্যে বড় একটা অংশের লেনদেন হচ্ছে ডলারে। তাই রাতারাতি ডলারের বিকল্প চালু সহজ নয়...
রাশিয়ান মুদ্রা রুবলের উপর রাশিয়ানদের আস্থা বাড়ছে। ধারণা করা হয়েছিল, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা রাশিয়ার অর্থনীতিকে ধসিয়ে দেবে। কিন্তু ডলার ও ইউরোর বিপরীতে রুবল দিন দিন আরও শক্তিশালী হচ্ছে। ৩১টি প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রার মধ্যে রুবলকে ২০২২ সালের সবচেয়ে শক্তিশালী মুদ্রা ঘোষণা দিয়েছে ব্লুমবার্গ। তারা বলেছে, নিষেধাজ্ঞার পর রাশিয়া সরকার যে সব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলো রুবলকে একটা শক্ত জায়গায় দাঁড় করিয়ে দিয়ছে। এখন, পুঁজি জমানোর জন্য বিদেশী মুদ্রার চেয়ে রুবলের উপর আস্থা অনেক বেড়ে গেছে রাশিয়ানদের। এদিকে, রুবলের বিপরীতে ডলার আর ইউরোর মান পড়ে গেছে। ইউরোর এই পতন আরও কিছুকাল জারি থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিছু বিশ্লেষক সতর্ক করে বলেছেন, রাশিয়ার সাথে পশ্চিমাদের উত্তেজনা যত দীর্ঘ হবে, ডলার আর ইউরো তত বিষাক্ত হয়ে উঠবে। বিস্তারিত থাকছে হায়দার সাইফের প্রতিবেদনে।