করোনা ভাইরাস

  • ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:৫২

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ সৈন্য ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগে মারা গিয়েছিল। ধারণা করা হয়, এই ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগ জীবাণু ছড়িয়ে ছিল জার্মানি। কিন্তু পরে এই রোগ জার্মান সৈন্যদের মধ্যেও হতে পেরেছিল যথেষ্ট সংক্রমিত। বলা হয়, জীবাণু অস্ত্রের সুবিধা হলো, এর প্রয়োগে সৈন্যসহ বহু মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে। অসুস্থদের সেবা যত্ন করতে যেয়ে আরো অনেক লোক আটকা পড়ে। লড়াইয়ের জন্য ও তা যথাযথভাবে চালিয়ে যাওয়ার জন্য দেখা দেয় লোকের অভাব। কিন্তু বাস্তবে রোগ জীবাণু কেবল শত্রুপক্ষের মধ্যেই নিবদ্ধ থাকেনা। সংক্রমিত হতে পারে তা নিজেদের মধ্যে মধ্যেও।


কোন দেশের পর্যটকরা কেমন

  • ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১৪:২৩

একটা সময় ছিল, যখন যোগাযোগের মাধ্যম বলতে ছিল টেলিফোন, টেলিগ্রাম ও চিঠি। তখন কেউ বাড়ি থেকে বের হওয়া মানেই একরকম বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া। স্মার্ট ফোন এসে সেই আদ্যিকালের 'খেলাটা' আমূল বদলে দিয়েছে। এখন পর্যটক বা তার হোস্ট যে-ই কোনো বিরূপ আচরণ করুক না কেন, অপরজন তার ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দিতে পারছে। আর এর মাধ্যমে সারা পৃথিবী জেনে যাচ্ছে, কোন দেশের পর্যটক বা অবকাশকারীদের আচরণ আসলে কেমন।


জিবুতিতে কেন চীন, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও তুরস্ক

  • ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১২:৪১

আফ্রিকার ছোট্ট একটি দেশ। নাম জিবুতি। আফ্রিকা মহাদেশের তৃতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ। বেশির ভাগ এলাকাই বিরান, জনসংখ্যা ১০ লাখেরও কম। কিন্তু এই দেশেই একের পর এক সামরিকঘাঁটি গাড়ছে পরাশক্তিগুলো। যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, চীনের মতো দেশের সামরিক উপস্থিতি রয়েছে এখানে। মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিশালী খেলোয়াড় তুরস্কের ব্যাপক প্রভাব আছে দেশটির ওপর।


তুরস্ক কেন সবার শত্রু

  • ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১৩:১০

মুসলিম বিশ্বের মধ্যে অনৈক্য রেষারেষি ও হানাহানির ইতিহাস বহু পুরনো। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তা যে কী ভয়ঙ্কর রুপ নিয়েছে, তা তো ইয়েমেন ও সিরিয়ার ধ্বংসস্তুপের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। একদা সমৃদ্ধ ইরাক ও লিবিয়া আজ প্রায় অকার্যকর দেশ। ইরান ও কাতার প্রায়-একঘরে। এবার কি শনির দৃষ্টি পড়েছে তুরস্কের ওপর?


সৌদি যুবরাজের বিলাসী জীবন

  • ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১২:৫৩

বিশ্বের ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের একজন সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্ম মোহাম্মদ বিন সালমান। একই সাথে উত্তরাধিকার সূত্রে বিপুল অর্থের মালিক। দুনিয়ার অর্থশালী ব্যক্তিরা যেভাবে বিলাসী জীবন যাপন করেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স তার ব্যতিক্রম নন। ৩৩ বছর বয়সী ক্রাউন প্রিন্স সৌদি রাজ পরিবারের বিস্তৃত সম্পদের বড় একটি অংশ নিয়ন্ত্রন করেন। যার পরিমান হতে পারে ১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলার।