সাইবেরিয়া পাইপলাইন দিয়ে রাশিয়া সম্প্রতি ইয়াকুতিয়া থেকে চীনে গ্যাস রফতানি করেছে। দু'দেশ সম্প্রতি রাশিয়ার ইরকুতসে অবস্থিত ইয়ামাল এলএনজি প্ল্যান্ট থেকে মঙ্গোলিয়া হয়ে চীনে গ্যাস রফতানির বিষয়েও আলোচনা করেছে। চীনের ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে মনে করা হচ্ছে, চীনে জ্বালানি রফতানির জন্য নতুন আরো রুট খুলবে রাশিয়া।
সামুদ্রিক সিল্ক রোড বা এমএসআর পরিকল্পনাটি কেন্দ্রীভূত হয়েছে ইন্দো-প্যাসিফিক রিজিয়নের উপকূলীয়দেশগুলোর মধ্যে। চীন এসব দেশে প্রধানত সমুদ্রবন্দর উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে আগ্রহী। তাদের এ আগ্রহও নতুন প্রশ্ন তুলেছে। জানতে চাওয়া হচ্ছে, এ বিনিয়োগের স্বরূপ কী - অর্থনৈতিক, নাকি সামরিক? তাছাড়া এ বিপুল অঙ্কের ঋণ নেয়ার পর ঋণভারগ্রস্থ দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ ও পররাষ্ট্রনীতিকে চীন আপন ইচ্ছামাফিক চালাতে চাইবে না তো!
পেন্টাগন জানাচ্ছে, তারা যুদ্ধযান মেরামত থেকে শুরু করে সাইবার অস্ত্র ও ড্রোনের মতো জঙ্গি সরঞ্জামেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংযোজনে কাজ করে যাচ্ছে। কারণ, যে দেশই প্রথম এ কাজটি পুরোপুরি সম্পন্ন করতে পারবে, আগামী বহু বছর কেউ আর তাদের যুদ্ধে হারাতে পারবে না। আর ঠিক এ কারণেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ কাজে 'প্রথম' হতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
মস্কোর প্রকৃতি এবং ইতিহাস দু’টোই অনন্য। এই শহরটা গড়ে উঠেছিলো ১১৪৭ সালে। এই সময়ের মধ্যে এর ওপর দিয়ে বয়ে গেছে বহু ঝড়। মস্কোভা নদীর স্রোতের সঙ্গে ভেসে গেছে মানুষের রক্তও। একটা সময় পার হয়েছে ইউরোপিয় রাজাদের যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। তারপর মোঙ্গলদের আক্রমণ। জারদের বিরুদ্ধে অগুণতি বিদ্রোহ। পরে সোভিয়েত ইউনিয়নের সময়টাও লেখা আছে রক্ত দিয়ে।মস্কোর ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ওইসব ঝড়ের সবটাই রাখা আছে যত্ন করে।
ড্রোন প্রযুক্তি প্রথম উদ্ভাবন করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে ‘রাজনৈতিক কারণে’ তারা এ কর্মসূচি থেকে সরে এসেছে। আর তা লুফে নিয়েছে রাশিয়া, চীন এবং এমনকি ইসরাইলও। তারা ভাবছে, ভবিষ্যতে তাদের সামনে আছে যুদ্ধ এবং এ যুদ্ধে এ স্টেলথ কমব্যাট ড্রোন বা মানুষবিহীন যুদ্ধযান