করোনার সংক্রমণে নাজুক পরিস্থিতিতে বিশ্ব। কবে এই সঙ্কট কাটবে, সে ব্যাপারেও ধারণা পাওয়া যাচ্ছে না। তবে এর মধ্যেই কয়েকটি দেশ দেখাতে পেরেছে আশার আলো। এদের একটি মালয়েশিয়া। মালয়েশিয়ায় কমে এসেছে করোনার প্রকোপ। এই প্রতিবেদন তৈরি করা পর্যন্ত দেশটিতে মোট আক্রান্তর সংখ্যা পাঁচ হাজার ৩৮৯।
করোনাভাইরাস বিশ্বের প্রায় দুই লাখ মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছে। তবে ঘুম হারাম করে দিয়েছে পৃথিবীর ৮০০ কোটি আদম সন্তানের । মানুষ এখন এ দুঃসহ অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। তারা জানতে চাচ্ছে কবে শেষ হবে করোনা মহামারির। হতাশ মানবজাতির জন্য আশার বাণী শুনিয়েছেন বিশ্বখ্যাত ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গবেষক।
বিশ্বে সবচেয়ে বড় জ্বালানি তেল উৎপাদনকারী দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির জ্বালানি খাতে কর্মরত রয়েছে এক কোটির বেশি আমেরিকান। সম্প্রতি সৌদি - রাশিয়া তেল যুদ্ধের কারনে দেউলিয়া হওয়ার উপক্রম হয় মার্কিন অনেক বড় বড় তেল কোম্পানী। এক দিকে করোনা ভাইরাস অপর দিকে তেলের মূল্য পতনে দিশেহারা হয়ে পড়ে মার্কিন প্রশাসন।
চীনকে তুলে ধরতে চাইছে করোনা মোকাবিলায় সফল দেশ হিসেবে। বিপরীতে পশ্চিমের গণতান্ত্রিক সরকারগুলোকে ব্যর্থ হিসেবে প্রতিষ্ঠায় প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে বেইজিং। তাতে অবশ্য হিতে বিপরীত হচ্ছে। ইউরোপ থেকে আমেরিকা, এশিয়া থেকে আফ্রিকার দেশগুলোতে চীন ক্রমেই কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন।
করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্বের বেশিরভাগ লোক এখন নিজ ঘরে অবরুদ্ধ। ভাইরাসের ভয়ে শঙ্কিত প্রতিটি মানুষ। এ সময়টাতে বিশ্বের অতি ধনীরা করোনা থেকে বাঁচতে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছেন। এজন্য অভিনব সব উপায় বের করেছেন তারা। কেউ কিনেছেন সুরম্য বাংকার যা বিশ্বের যে কোনো দুর্যোগ বা মহামারি থেকে সুরক্ষা দিতে পারে। অনেকে আবার নির্জন দ্বীপে চলে গেছেন।