যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানি কর্মকর্তারা আশা করেছিলেন, আরও কিছু বিষয়, যেমন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, আঞ্চলিক রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করবেন। কিন্তু ফখরিযাদেহ হত্যাকান্ডটি সবকিছুকে জটিল করে দিল। মনে হয়েছিল, ইরানিরা আপসের টেবিলে খোলা মন নিয়ে বসবেন। কিন্তু সবকিছু ভেঙেচুরে গেল
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ থেকেও মন্তব্য এসেছে। তারা বলেছেন, আল-আকসা মসজিদকে নিয়ে ফিলিস্তিনিদের যে চাওয়া, তা নস্যাত করার জন্য আরব আমিরাত বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের পথে এগোচ্ছে
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইরানের বিরুদ্ধে ইসরাইল যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছে তা চূড়ান্ত পরিণতিতে ইসরাইলের ওপর ক্ষতিকারক প্রভাবই ফেলবে। আপাতদৃষ্টিতে ইসরাইল এভাবে গুপ্ত হত্যা চালিয়ে সাময়িক লাভ হলেও র্দীঘমেয়াদে এর জন্য ইসরাইলকে চড়া মাসুলও দিতে হতে পারে। আর্ন্তজাতিকভাবে ইসরাইলের জন্য তা সুখকর হবে না
মধ্যপ্রাচ্যের স্বৈরশাসকদের অনেক অপকর্মের দিকে তাকাতেনই না ট্রাম্প, এমনকি আঞ্চলিক বিষয় নিয়ে তাদের অনেক বিতর্কিত পদক্ষেপকে তিনি সমর্থনই জানাতেন। যেমন ধরা যাক, সাংবাদিক জামাল খাসোগী হত্যাকান্ডের সাথে সরাসরি জড়িত থাকার দায়ে মার্কিন কংগ্রেসে সউদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের তীব্র সমালোচনা থেকে তাঁকে সুরক্ষা দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প
চীনা ড্রোনের এতসব সুবিধা সত্ত্বেও বিভিন্ন দেশ কেন এখনও মার্কিন অস্ত্রব্যবস্থা কিনতে চায়। আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই বা কেন এখন ঘনিষ্ঠ মিত্র ছাড়া অন্যদের কাছেও তার অত্যাধুনিক অস্ত্র বিক্রি না-করার সনাতনী নীতি থেকে সরে আসতে চাইছে