ইরানের ওপর অর্থনৈতিক অবরোধের প্রতিবাদে ইরান ২০১১ সালের ডিসেম্বরে হরমুজ প্রনালী দিয়ে জ্বালানি তেল পরিবহন বন্ধ করার হুমকি দেয়। বাহরাইনে অবস্থানরত যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চম নৌ বহর থেকে এ হুমকি প্রতিরোধের ঘোষণা দেয়া হয়। ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে ওমান সাগরে আসে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিমান বাহী রনতরী। ইরান জানায় এ রনরতী হরমুজ প্রণালী অতিক্রম করলে তারা বাধা দেবে
সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো কাতারের স্থানীয় লোকজন কাতারের সংখ্যালঘু। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ অনুসারে কাতারের মোট জনসংখ্যার মাত্র ১০ ভাগের কিছু বেশি কাতারি এবং বাকী প্রায় ৯০ ভাগ বিদেশী শ্রমিক বা নাগরিক। কাতারেও সবচেয়ে বেশি রয়েছে ভারতীয় নাগরিক তথা ২৪ ভাগ
ফিলিস্তিনিদের স্বার্থে আরব আমিরাত ইসরাইলের সাথে সর্ম্পক স্বাভাবিক করছে এমন দাবি ফিলিস্তিনিদের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা পায়নি। বরং এই উদ্যেগকে ফিলিস্তিনিদের পিঠে ছুরিকাঘাত হিসাবে উল্লেখ করেছে। ফিলিস্তিনিরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই পদক্ষেপকে 'বিশ্বাসঘাতকতা' হিসেবে দেখছে। ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস এর নিন্দা করে বলেছেন, ‘এটি জেরুজালেম, আল-আকসা এবং ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা
এমন প্রেক্ষাপটে লেবাননের বিস্ফোরণ নিয়ে দু'টি তত্ত্ব হাওয়ায় ভাসছে - এক. দুর্ঘটনা তত্ত্ব, দুই. ষড়যন্ত্র তত্ত্ব। দ্বিতীয় তত্ত্বটি প্রথম দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, আমাদের ''গ্রেট জেনারেলরা'' এ বিষয়ে আমার চেয়ে বেশি জানেন এবং তারাই মনে করছেন যে এটা একটা হামলা। তিনি আরো বলেন, এটা এক ধরনের বোমা। কিন্তু প্রেসিডেন্টের দাবি মেনে নিতে রাজি হয় না পেন্টাগন অর্থাৎ মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ। প্রতিরক্ষামন্ত্রী মার্ক এসপার সমর্থন করেন না ষড়যন্ত্র তত্ত্ব
আরব শাসকদের টিকে থাকার জন্য তাদের দরকার পড়বে আঞ্চলিক শান্তি, গণতান্ত্রিক বিকাশ, সমন্বয় ও উন্নয়ন। আর এসব করতে গেলে দরকার হবে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতার আমূল পরিবর্তন। ডেমোক্র্যাটরা আরব বসন্তের ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছিলেন। কিন্তু আরব শাসকরা রাজনৈতিক পরিবর্তনের সে সুযোগ কঠোরভাবে দমন করেছেন। আরব বসন্ত ব্যর্থ হয়ে পুরো মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছে। ফলে আগামি দিনে মধ্যপ্রাচ্য রাজনৈতিক পরিবর্তন আরো রক্তাক্ত হয়ে উঠতে পারে