আরব বসন্তেরর পর মধ্যপ্রাচ্যে গণতন্ত্রের বিকাশ ঘটতে শুরু করলে উত্থান ঘটতে শুরু করে ইসলামপন্থীদের। মিশরে ক্ষমতায় আসে মুসলিম ব্রাদারহুড। তিউনিসিয়ায় ক্ষমতা পায় ব্রাদারহুডের সহযোগী আন নাহাদা পার্টি। পরে সৌদি ও আমিরাতের সমর্থনে মিশরে ক্ষমতা দখল করেন সিসি। এরপর থেকে আবার উল্টোধারায় বইতে থাকে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতি
লিবিয়ার সঙ্গে তুরস্কের চুক্তির ফলে এই পাইপলাইন আটকে দেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করেছে তুরস্ক। এখন ইসরাইল চাচ্ছে তুরস্কের সঙ্গে জোট বেধে পাইপলাইনে যুক্ত হতে। এজন্য তুরস্কের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্র্ক বাড়াতেও মরিয়া ইসরাইল। তুরস্ক চাচ্ছে কৃষ্ণ সাগর, এজিয়ান সাগর ও ভূমধ্যসাগরে উপস্থিতি জোরদার করতে
উত্তর লিবিয়ার মরু অঞ্চলের এবং উপকূলীয় অঞ্চলের সামরিক অবস্থানগুলো আকাশ থেকে সহজেই চিহ্নিত করা যায়। এসব এলাকায় খুব কম জায়গায়ই আছে যেগুলো গোপন থাকছে প্রতিপক্ষের কাছে। যে কারণে আকাশ থেকে হামলা অনেকটা সহজ হয়ে গেছে। এই সুবিধাটা নিয়েছে উভয় পক্ষই- জাতিসংঘ সমর্থিত সরকার ও পূর্বাঞ্চলীয় খলিফ হাফতারের লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মি। শুরুর দিকে উভয় বাহিনীই ব্যবহার করতো ফরাসি ও সোভিয়েত যুগের যুদ্ধবিমান। যা এখন অনেকটাই অপ্রচলিত এবং এর প্রযুক্তিগত সুবিধাও কম
ইতিবাচক আর নেতিবাচক - এই দুই ইমেজের মধ্যে মোহাম্মাদ বিন সালমান কোন পরিচয়ে বিশ্বে পরিচিত হবেন সেটি বলতে আরো সময় লাগবে। যদি তিনি সৌদি আরবকে সত্যি বদলে দিতে পারেন তবে ইতিহাসে অবশ্যই তার নাম লেখা থাকবে। আবার নেতিবাচক যেসব কর্মকান্ড ঘটাচ্ছেন সেগুলোও মুছে যাবে না ইতিহাসের পাতা থেকে। তাই এমবিএস নায়ক নায়ক নাকি খলনায়ক সেই বিতর্কের এখনই সমাপ্তি টানা যাচ্ছে না। এ জন্য অপেক্ষা করতে হবে হয়তো আরো অনেক দিন।
আমিরাতের এমবিজেড ও সউদি আরবের নেতারা বেশ ভালো করেই জানেন ও বোঝেন যে তাদের শাসনব্যবস্থা ভেঙে পড়তে শুরু করলে ব্রাদারহুডের মতো ধর্মমনস্ক আন্দোলনগুলোই তাৎক্ষণিকভাবে তাদের রাজনৈতিক বিকল্প হবে। কেননা, ইখওয়ান বা ব্রাদারহুডই ইসলামের রাজনৈতিক ব্যাখ্যা দিয়ে থাকে, আমীরাত ও সউদি আরবের নেতারা যার ঘোর বিরোধী