ইরান আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

  • ০১ জুন ২০২০ ২১:৩৩

ইসলামী বিপ্লবের পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রসহ পাশ্চাত্যের অন্যায় নিষেধাজ্ঞা মাথায় নিয়েই ইরান টিকে আছে। তবে অনেকে বলে থাকেন সৌদি আরবসহ কয়েকটি আরব দেশের চরম বৈরিতা ও পাশ্চাত্যের নিষেধাজ্ঞা না থাকলে ইরান একটি বিশ্বশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতো


ইসরাইলের ভবিষ্যৎ

  • ১৩ মে ২০২০ ১৫:৫৫

ইসরাইলকে অনেকে বলেন ''মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া'', অনেকে বলেন ''অবৈধ রাষ্ট্র''। তা বিষফোঁড়া হোক কিংবা অবৈধ, কঠিন বাস্তবতা হলো, এক কোটিরও কম জনসংখ্যার এই ছোট দেশটিই সেই ১৯৪৮ সাল থেকে প্রবল প্রতাপে টিকে আছে। তারা জাতিসংঘ, বিশ্বজনমত কিছুরই তোয়াক্কা না-করে একের পর এক বিতর্কিত নিয়ে চলেছে। আর এ অপকর্মে তাদের প্রধান মদদদাতা হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র


আমিরাত ও সৌদির সাথে তুরস্কের দ্বন্দ্বের পেছনে

  • ১৩ মে ২০২০ ১৫:২৪

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটা কথা চালু আছে যে পশ্চিমাজগতের নাকি সবসময় একজন শত্রূ লাগেই। শত্রূ না-থাকলে তারা একজন শত্রূ বানিয়ে হলেও নেবে। যুদ্ধ করবে ছায়ার সাথে, গদা ঘোরাবে হাওয়ায়। বেশ ক'বছর হলো এ রোগ সংক্রমিত হয়েছে মুসলিম বিশ্বেও


তুরস্ক পাল্টে দিল লিবীয় যুদ্ধের মোড়

  • ১১ মে ২০২০ ১৩:৩৩

পরিস্থিতি সামলে উঠতে না পেরে যুদ্ধবাজ হাফতার সম্প্রতি রমজানকে অজুহাত দেখিয়ে একতরফা অস্ত্রবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। তবে ত্রিপোলি সরকার তা নাকচ করে দিয়েছে। আসলে তুরস্কের সামরিক সহায়তায় লিবিয়া যুদ্ধের স্রোত পাল্টে গেছে। এটা এখন স্পষ্ট যে ত্রিপোলি দখলে হাফতারের অভিযান ব্যর্থ হয়েছে। তিনি এখন পূর্বাঞ্চলে রাজনৈতিক ও সামরিক অবস্থান ধরে রাখার চেষ্টা করছেন। অনেকেই বলছেন, লিবিয়া সংঘাতে কোনো সামরিক সমাধান নেই, দরকার রাজনৈতিক সমঝোতা। তবে হাফতারের পতন ছাড়া রাজনৈতিক সমাধান সম্ভব নয়


সংযুক্ত আরব আমিরাতে কী করছে ভারতীয়রা

  • ০২ মে ২০২০ ১৪:৪২

সংযুক্ত আরব আমীরাতে কর্মরত কিছু ভারতীয় নাগরিকের ইসলামবিদ্বেষী মন্তব্য বুঝি ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দিয়েছে সেদেশের কিছু বিশিষ্ট নাগরিকের। তেমনই একজন হলেন প্রিন্সের হেন্দ আল ক্বাসিমী। মুসলিম দেশ আমীরাতে বসে ইসলাম ও মুসলিমবিরোধী প্রচারনা চালানো দেখে ক্ষুব্ধ না হয়ে পারেননি আমীরাতের রাজপরিবারের সদস্যা এ রাজকুমারী।