ভারতের পররাষ্ট্রনীতিতে অ্যাডভেঞ্চারিজম

  • ০৮ জুলাই ২০২০ ২০:১০

এরই মধ্যে জয়শঙ্কর তার দেশকে ঠেলে দিচ্ছেন মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের দিকে। এক্ষেত্রে ভারত না লুকাতে পারছে তার ক্ষমতা, না অপেক্ষা করছে উপযুক্ত সময়ের। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর তার দেশকে যেদিকে নিতে চাইছেন, এ মুহূর্তে সেই ভার বহনের ক্ষমতা ভারতের কোনোভাবেই নেই - না সামরিক, না অর্থনৈতিক


আমেরিকা থেকে কতোটা পাবে ভারত

  • ০২ জুলাই ২০২০ ২৩:৫৮

অনেক বিশ্লেষক মনে করেন চীন ইন্দো-প্যাসেফিক অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করলেও এই সময়ে ভারতের সাথে বড় ধরনের কোনো সংঘাতে যেতে চায় না। করোনার বৈশ্বিক অর্থনৈতিক বিপর্যয়কে এর কারন হিসাবে দেখা হচ্ছে। অপর দিকে ভারতের নীতি নির্ধারকরা মনে করে চীনকে ঘেরাও করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদার হওয়া দেশটির জন্য এখন গুরুত্বপূর্ণ। আবার অনেক বিশ্লেষক মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্র-চীন সংঘাতের মাঝে ভারত নিজেকে একটি ভারসাম্যের জায়গায় রাখতে চায়। কিন্তু সীমান্ত সংঘাত এ ভারসাম্য নস্যাত করে দিচ্ছে


চীনকে কতটা দেখে নিতে পারবেন মোদি

  • ০২ জুলাই ২০২০ ০০:১৫

অনেক বিশ্লেষকের মতে লাদাখকে কাশ্মির থেকে আলাদা করে সরাসরি কেন্দ্রের অধীনে আনার যে তড়িঘড়ি আর রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের পদক্ষেপ সরকার গ্রহণ করেছে তারই ফলে সেখানে ট্রাজেডি ঘটনা ঘটেছে। লাদাখকে কেন্দ্রীয় শাসনের অধীনে আনার ঘটনা ভালোভাবে নেয়নি চীন। ভারতের এ পদক্ষেপ কৌশলগত কারণে চীনের বিপক্ষে যায়। তখন থেকেই চীন লাদাখ বিষয়ে আগের চেয়ে সতর্ক অবস্থান নেয় এবং বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করে। অথচ ২০১০ সাল থেকে ভারত সেখানে কৌশলগত হাইওয়ে নির্মান করলেও চীন এতদিন ধরে তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি


ইসরাইলের ছায়া কাশ্মীরে

  • ২৭ জুন ২০২০ ২৩:১৬

আসলে জম্মু-কাশ্মীরে ভারত সরকারের সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য বাস্তবায়নের স্বার্থেই বাতিল করা হয়েছে ৩৭০ ধারা। পরবর্তী বিভিন্ন পদক্ষেপ থেকে ফুটে উঠছে তাদের ভবিষ্যৎ লক্ষ্য। এর অংশ হিসেবে গত ৩১ মার্চ মধ্যরাতে জম্মু-কাশ্মীরে এক নতুন আবাসন নীতি ঘোষণা করে দিল্লি সরকার, যাতে শয়তানি চেহারাটি স্পষ্ট হয়


ভারতের নাকের ডগায় চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর

  • ২৭ জুন ২০২০ ২২:৫০

যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারত এ প্রকল্পের সমালোচনা করে একে চীনা ঋণের ফাঁদ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। অনেকের অভিযোগ চীন পাকিস্তানকে ঋণের জালে আটকাচ্ছে এ প্রকল্পের মাধ্যমে। ২০১৭ সালে পাকিস্তানের একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে করেছে ২০২০ সালের পর থেকে পরবর্তী ৩০ বছরে পাকিস্তাননে মোট ৯০ বিলিয়ন ডলার শোধ করতে হবে চীনকে সিপিইসি বাস্তবায়নের জন্য। তবে পাকিস্তানের অর্থনীতিবিদ এবং বিশেষজ্ঞরা এ প্রকল্পের বিষয়ে আশাবাদী। কারণ সিপিইসির ফলে ইতোমধ্যে পাল্টে গেছে পাকিস্তানের বিদ্যুৎ খাতের দুরবস্থা