কাশ্মীরের ইতিহাস অনুশীলন করলে আমরা দেখি একসময় কাশ্মীর বলতে বোঝাত কেবল ঝিলম নদীর উত্তর পাশে অবস্থিত উপত্যকাকে। যা হলো দৈর্ঘ্যে ৮৫ মাইল ও প্রস্থে ২০ থেকে ২৫ মাইল। এখানে হিন্দু রাজারা রাজত্ব করতেন। খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে সোয়াত থেকে শাহ্ মির্জা অথবা মীর নামক জনৈক ব্যক্তি কাশ্মীরে যান হিন্দু রাজার কাছে চাকুরী করতে।
ভারতের সাথে ইসরাইলের সর্ম্পক বেশ পুরানো হলেও তা ছিলো অনেকটা গোপনীয়। দুদেশের মধ্যে কূটনৈতিক সর্ম্পক স্থাপিত হয় ১৯৯২ সালে। এখন এই সর্ম্পক নতুন উচ্চতায় গেছে। দুদেশে উগ্রপন্থী ধর্মবাদী দল ক্ষমতায় থাকায় শুধু অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নয় সামরিক সহযোগিতা দিন দিন বাড়ছে।
মিয়ানমারে আর্ন্তজাতিক ও আঞ্চলিক শক্তিগুলোর প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ এখন বড় ধরনের নিরাপত্তা ঝুকির মুখে পড়েছে। মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নিপীড়নের শিকার হয়ে ১১ লাখ রোহিঙ্গা শরনার্থীর বোঝা যেমন বহন করতে হচ্ছে তেমনি দেশটি অব্যাহতভাবে
রহস্য আর কিছুই নয়, ওই তারাগুলো মূলত ছোট এক প্রকারের উদ্ভিদ। এই উদ্ভিদগুলো আনুবীক্ষণিক, যাকে বলা হয় ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন। বিজ্ঞানের ভাষায় এদের ডাকা হয় বায়লুমিনেসেন্ট। এসবের ভেতরে আছে লুসিফেরাস নামের রাসায়নিক উপাদান। ওই উপাদান থেকেই ঠিকরে বেরোয় নীল আলো। আর এই আলো থেকেই ভাদু সৈকত জ্বলে উঠে বিস্ময় খেলায়।
কাশ্মীর ভারতের অংশ নয় এটা নেহেরু-গান্ধীসহ ততকালীন কংগ্রেসের অন্যান্য নেতারাও জানতেন ও মানতেন।কেন? কিন্তু অংশই বা করতে হয় কেমন করে? এটা সেই ১৮১৫ সালের রামমোহনের রেনেসাঁ থেকে একাল পর্যন্ত ভারতের কারই জানা হয় নাই। কমবেশি সকলেরই বেকুবি ধারণাটা হল, ব্যাপারটা বোধ হয় বলপ্রয়োগ করেই করার বিষয়।