দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল বলেছিলেন, ‘একটি ভালো সংকটকে কখনও নষ্ট করতে নেই। কেননা, সংকট সব সময়ই একটি কঠোর সরকারের অশুভ উদ্দেশ্যকে আড়াল করে রাখার বিরাট সুযোগ এনে দেয়। ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্ভবত চার্চিলের এ কথাটি তার অন্তরে গেঁথে নিয়েছেন
ভারত আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। এক্ষেত্রে দেশটি ৫ শতাধিক মিডিয়া ও ডজনখানেক এনজিও’র নাম ব্যবহার করেছে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের এই অপপ্রচার ও মিথ্যা তথ্য প্রচারকেই আধুনিক যুগে ‘পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধ’ হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে
তবে চীনের বড় সফলতা হলো এক সময় নেপাল ছিল ভারত প্রভাবিত দেশ। দুটি হিন্দুপ্রধান দেশ হলেও ভারতের দাদাগিরিতে অসন্তুষ্ট ছিল নেপালিরা। কিন্তু সেটা চেপে রাখা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। কিন্তু গত কয়েক বছরে অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে
নানামুখী টানাপোড়েনের মধ্যে যখন ভারতে ইন্টারনেট পরিসেবা ও অন্যন্য তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়লো তখন অনেকেই আশা করেছিল যে, এর মাধ্যমে ভারতের গণতন্ত্র আরো সংহত হবে। স্বাধীনতা নতুন মাত্রা পাবে। কিন্তু কার্যত তা হয়নি। বরং নতুন নতুন সব জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। ভারতের ডিজিটাল সমৃদ্ধি ভারতকে মুক্ত করতে পারেনি, বরং নতুন নতুন জালিয়াতি ও কারসাজির পথ উম্মুক্ত করেছে
ভারত ও পাকিস্তান উভয় দেশই এরই মধ্যে উন্নত মানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম মোতায়েন করেছে। কোনো দেশ যদি ড্রোন দিয়ে সফলতা পেতে চায় তাহলে তাকে প্রতিপক্ষের চেয়েও প্রতাপের সাথে আকাশপথে আধিপত্য বিস্তার করতে হবে। ভারতীয় ও পাকিস্তানী এয়ারফোর্স কেউই এখন এরকম কোনো মানে নেই। এ দুটো দেশের বিমান বাহিনী যদি অপর দেশের ওপর আধিপত্য বিস্তার করতেও পারে তবে তা হবে সাময়িক